আবারও কি সঞ্জু প্রধানেই ভরসা রাখতে চলেছে ইস্টবেঙ্গল? এমনটাই শোনা যাচ্ছে। এক সময় লাল-হলুদের জার্সিতে অধিনায়কত্বও করেছেন। সেটা কোচ ট্রেভর জেমস মর্গ্যানের সময়। তার পর চলে যেতে হয়েছিল বাতিলের খাতায়। আইপিএল-এ খেলেছেন নর্থ-ইস্ট ইউনাইটেডের হয়ে। এই মুহূর্তে রয়েছেন কেরলে জাতীয় শিবিরে। তাকে এনে আবার মাঝমাঠের হাল ধরতে চাইছে ইস্টবেঙ্গল টিম ম্যানেজমেন্ট। ডো ডংয়ের চোট, ফর্মের ধারে কাছে নেই রন্টি মার্টিন্স ও বেল্লো রজাক। এমন অবস্থায় বিদেশিদের নিয়ে জটিল সমস্যা রয়েছে। চতুর্থ বিদেশি এখনও ঠিক হয়নি। তার আগে দেশীয়দের নিয়েই আই লিগের দল তৈরি করে নিতে চাইছেন কোচ বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য। তবে পুরো ব্যাপারটাই রয়েছে আলোচনার স্তরে। সঞ্জু নিজেও আবার ইস্টবেঙ্গলের জার্সিতে ফিরতে মুখিয়ে রয়েছেন।
শুধু সঞ্জু প্রধান নয়, লেফটব্যাক নারায়ন দাসের সঙ্গেও কথা চলছে ইস্টবেঙ্গলের। ডেম্পোর বাকি ফুটবলারদের নিয়েও চলছে টানটানি। তবে অনেকেই বড় দর হাঁকছেন বলে শোনা যাচ্ছে। নিয়মিত জাতীয় দলের হয়ে খেলেও নজর কেড়েছেন এই বাঙালি সাইডব্যাক। গোয়া দলের হয়ে খেলছেন আইপিএল-এ। তালিকায় রয়েছে অ্যাটলেটিকো কলকাতা দলের গোলকিপার অমরিন্দরও। তবে অমরিন্দরকে চাইলেও পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। সে কারণে নর্থ ইস্টের গোলকিপার রেহনেশকে নেওয়ার জন্য ঝাঁপাল ইস্টবেঙ্গল। আইএসএল-এ খেলা এরকম ছ’জন ফুটবলারকে দলে নেওয়ার ব্যাপারে অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে কলকাতার দল। বৃহস্পতিবারই মোহনবাগানে যোগ দিতে চলেছেন ডেম্পোর মিডফিল্ডার প্রবীর দাস। শুক্রবার আসার কথা সুভাষ সিংয়ের। আইএসএল শেষ হতেই সবাই নেমে পরবেন আই লিগের প্রস্তুতিতে।
According to Aajkal, East Bengal have almost given up hopes of signing Amrinder Singh. The two contenders for signing him are Bengaluru FC and DSK Shivajians. East Bengal have almost finalized their discussions with T.P. Rehenesh, he is expected to sign for EB within a few days. Sehnaj Singh is also interested in signing for East Bengal. Any news about our fourth foreigner? No hopes of Lukeman, I suppose?
Comments
ইস্টবেঙ্গলে ফেরার পথে সঞ্জু প্রধান
নিজস্ব প্রতিনিধি
সঞ্জু প্রধান
আবারও কি সঞ্জু প্রধানেই ভরসা রাখতে চলেছে ইস্টবেঙ্গল? এমনটাই শোনা যাচ্ছে। এক সময় লাল-হলুদের জার্সিতে অধিনায়কত্বও করেছেন। সেটা কোচ ট্রেভর জেমস মর্গ্যানের সময়। তার পর চলে যেতে হয়েছিল বাতিলের খাতায়। আইপিএল-এ খেলেছেন নর্থ-ইস্ট ইউনাইটেডের হয়ে। এই মুহূর্তে রয়েছেন কেরলে জাতীয় শিবিরে। তাকে এনে আবার মাঝমাঠের হাল ধরতে চাইছে ইস্টবেঙ্গল টিম ম্যানেজমেন্ট। ডো ডংয়ের চোট, ফর্মের ধারে কাছে নেই রন্টি মার্টিন্স ও বেল্লো রজাক। এমন অবস্থায় বিদেশিদের নিয়ে জটিল সমস্যা রয়েছে। চতুর্থ বিদেশি এখনও ঠিক হয়নি। তার আগে দেশীয়দের নিয়েই আই লিগের দল তৈরি করে নিতে চাইছেন কোচ বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য। তবে পুরো ব্যাপারটাই রয়েছে আলোচনার স্তরে। সঞ্জু নিজেও আবার ইস্টবেঙ্গলের জার্সিতে ফিরতে মুখিয়ে রয়েছেন।
শুধু সঞ্জু প্রধান নয়, লেফটব্যাক নারায়ন দাসের সঙ্গেও কথা চলছে ইস্টবেঙ্গলের। ডেম্পোর বাকি ফুটবলারদের নিয়েও চলছে টানটানি। তবে অনেকেই বড় দর হাঁকছেন বলে শোনা যাচ্ছে। নিয়মিত জাতীয় দলের হয়ে খেলেও নজর কেড়েছেন এই বাঙালি সাইডব্যাক। গোয়া দলের হয়ে খেলছেন আইপিএল-এ। তালিকায় রয়েছে অ্যাটলেটিকো কলকাতা দলের গোলকিপার অমরিন্দরও। তবে অমরিন্দরকে চাইলেও পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। সে কারণে নর্থ ইস্টের গোলকিপার রেহনেশকে নেওয়ার জন্য ঝাঁপাল ইস্টবেঙ্গল। আইএসএল-এ খেলা এরকম ছ’জন ফুটবলারকে দলে নেওয়ার ব্যাপারে অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে কলকাতার দল। বৃহস্পতিবারই মোহনবাগানে যোগ দিতে চলেছেন ডেম্পোর মিডফিল্ডার প্রবীর দাস। শুক্রবার আসার কথা সুভাষ সিংয়ের। আইএসএল শেষ হতেই সবাই নেমে পরবেন আই লিগের প্রস্তুতিতে।